তোতলানোর শুরুতেই এই রোগের চিকিৎসা করা দরকার। এ রোগ কম বয়সীদের ক্ষেত্রে দ্রুত আরোগ্য লাভ করে। কোনো কোনো রোগী এক শব্দ বারবার পুনরাবৃত্তি করেন যেমন: আমি ক-ক-ক-কলা খাব। আবার কেউ লম্বা স্বরে কথা বলেন। কিছু রোগী এমন আছে যে, কথা হঠাৎ আটকে গিয়ে আর কথা বলতে পারছেন না। তোতলানো রোগীরা দ্রুত কথা বলার চেষ্টা করেন। যার ফলে কথা বেশি আটকে যায়। ধীরে ধীরে কথা বলুন। দ্রুত কথা বলার অভ্যাস পরিত্যাগ করুন। এক শব্দ বারবার বলার চেষ্টা করবেন না। যে শব্দে বা বর্ণে কথা আটকে যাবে সেখানেই সঙ্গে সঙ্গে থেমে যাবেন। নাক দিয়ে তলপেটে বাতাস নেবেন, মুখ দিয়ে ছেড়ে ওই শব্দটি উচ্চারণ করুন। তোতলানো রোগীদের কাউন্সেলিং এবং এঙ্ারসাইজের মাধ্যমে আরোগ্য লাভ সম্ভব।

মোহাম্মদ হুমায়ুন কবীর

স্পিচ থেরাপিস্ট,

বিএসএমএমইউ, ঢাকা।

ফোন : ০১৮২৩০২৫৩০৪