ভোটগণনা প্রায় প্রায় সম্পন্ন হবার পর দেখা যাচ্ছে হলান্দে ২৮ শতাংশের ও বেশি ভোট পেয়েছেন এবং  রক্ষণশীল সারকোজি পেয়েছেন ২৭ শতাংশ । তাদের মধ্যে আবার ও ৬ই মে ফিরতি নির্বাচন হবে। আরও আটজন প্রার্থি এতে বাদ পড়েছেন। তবে চরম ডানপন্থি প্রার্থি মারিন লে  পেন ১৮ শতাংশের ও বেশি ভোট পেয়ে তৃতীয় স্থান পায় সবাইকে অবাক করে দিয়েছেন । তিনি তাঁর বাবার প্রতিষ্ঠিত , মূলত অভিবাসন বিরোধী ন্যাশনাল ফ্রন্ট পার্টি থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

মি হোলান্দে তাঁর প্রতিক্রিয়ায় বলেন যে ভয় ভীতি দেখিয়েও মি সারকোজি জয়লাভ করতে পারবেন না। তিনি নিজেকে ফিরতি নির্বাচনেও সব চেয়ে  শক্তি শালি প্রার্থি বলে মনে করেন।

মি সারকোজি হচ্ছেন আধুনিক ফ্রান্সের ইতিহাসে ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট প্রথম পর্বের ভোটে পিছিয়ে পড়ার ঘটনা এই প্রথম। তিনি রোববারের নির্বাচনে নিজের পিছিয়ে পড়াকে চাকরি হারানো , সীমান্ত  রক্ষা এসব নিয়ে জনগণের উদ্বেগের কারণ বলে বর্ণনা করেন।