নন্দিত লেখক হুমায়ূন আহমেদকে দাফন করতে নুহাশপল্লীতে হাজির বিভিন্ন শ্রেণী পেশার হাজার হাজার মানুষ। এ যেনো মানুষের বাধভাঙ্গা জোয়ার। সোমবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় আর জাতীয় ঈদগাহের জানাজায় যেমনটি হয়েছিল, ঠিক নুহাশ পল্লীতেও যেনো তাই।
দুপুর ১টা। যোহরের নামাজের আজান হচ্ছে। শুরু হলো বৃষ্টি। তাও আবার মুষলধারে। মঙ্গলবার সকাল থেকে এ নিয়ে ৪বার বৃষ্টি নামলো। বৃষ্টি থেকে বাঁচার তেমন জায়গা নেই। যা আছে তা প্রয়োজনের চেয়ে অনেক কম। তাই হুমায়ূন আহমেদের ভালবাসার মানুষগুলো বৃষ্টিতে ভিজছেন। শেষ পর্যন্ত তাকে কবরস্থ করেই তারা ফিরে যাবেন।
হুমায়ূন আহমেদ বৃষ্টি ভালবাসতেন। তাই কী কবরস্থ হওয়ার কিছু সময় আগেই সেই বৃষ্টি নামলো এমনটাও ভাবছেন তার কিছু ভক্ত।
স্থানীয়রাও বলছেন, শুধু আজকের দিন নয়, হুমায়ূন যখনই নুহাশপল্লীতে আসতেন, তখনই বৃষ্টি নামতো।
দুপুর ১টা ২০ মিনিটের দিকে বৃষ্টি অবশ্য থেমে যায়।